মোবাইল ফোনের যন্ত্রণা!
Of mobile phones!
এখনকার যুগে মোবাইল ফোন যেন এক যন্ত্রণার নাম। গবেষকেরা বলছেন, মোবাইল ফোনে আসক্তি চলে এলে তা ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে। বিষণ্নতা বা মানসিক দুশ্চিন্তার সঙ্গে
মোবাইল ফোন আসক্তির যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন মার্কিন গবেষকেরা।
কম্পিউটারস ইন হিউম্যান বিহেভিয়র’ সাময়িকীতে এই
গবেষণা-বিষয়ক নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক আলেজান্দ্রো লিয়ারাস বলেন, অনেক দিন ধরে আমাদের সমাজে নতুন প্রযুক্তি নিয়ে মানুষের মনে ভয় রয়ে গেছে। টিভি, ভিডিও গেম নিয়ে মানুষের মনের মধ্যে যে ভয়, তা এখন স্মার্টফোনের ক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে।
ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক আলেজান্দ্রো লিয়ারাস বলেন, অনেক দিন ধরে আমাদের সমাজে নতুন প্রযুক্তি নিয়ে মানুষের মনে ভয় রয়ে গেছে। টিভি, ভিডিও গেম নিয়ে মানুষের মনের মধ্যে যে ভয়, তা এখন স্মার্টফোনের ক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে।
গবেষক লিয়ারাস ও প্যানোভা ৩০০ শিক্ষার্থীকে নিয়ে একটি সমীক্ষা
চালান। এতে মানসিক
স্বাস্থ্যের সঙ্গে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সম্পর্ক আছে কি না, তা পরীক্ষা করা হয়।
গবেষক লিয়ারাস দাবি করেন, তিনি গবেষণায় দেখেছেন, যাঁরা নিজেদের স্মার্টফোন আসক্ত বলে বর্ণনা করেছেন, তাঁরা অধিক মাত্রায় বিষণ্নতা ও দুশ্চিন্তায় ভোগেন বলে দেখা গেছে।
গবেষক বলেন, যাঁরা বিরক্তি বা একঘেঁয়েমি কাটাতে স্মার্টফোন বা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে স্মার্টফোন ব্যবহারের কোনো নেতিবাচক সম্পর্ক খুঁজে পাননি গবেষকেরা। অনলাইনে যাওয়ার বা স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে তাই মনোভাব অধিক গুরত্বপূর্ণ। বিলাসবহুল পণ্য হিসেবে মোবাইল ফোনের সুক্ষ্ম ভূমিকা থাকায় এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন বলে মনে করেন গবেষকেরা।
গবেষক লিয়ারাস দাবি করেন, তিনি গবেষণায় দেখেছেন, যাঁরা নিজেদের স্মার্টফোন আসক্ত বলে বর্ণনা করেছেন, তাঁরা অধিক মাত্রায় বিষণ্নতা ও দুশ্চিন্তায় ভোগেন বলে দেখা গেছে।
গবেষক বলেন, যাঁরা বিরক্তি বা একঘেঁয়েমি কাটাতে স্মার্টফোন বা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে স্মার্টফোন ব্যবহারের কোনো নেতিবাচক সম্পর্ক খুঁজে পাননি গবেষকেরা। অনলাইনে যাওয়ার বা স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে তাই মনোভাব অধিক গুরত্বপূর্ণ। বিলাসবহুল পণ্য হিসেবে মোবাইল ফোনের সুক্ষ্ম ভূমিকা থাকায় এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন বলে মনে করেন গবেষকেরা।
No comments:
Post a Comment