বিপদের বন্ধু হাতের মুঠোয়
রাস্তায় কিংবা যেকোনো স্থানে অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদে পড়তে পারেন—সেটা
হতে পারে বখাটে বা ছিনতাইকারীর হামলা। এ ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা পেতে মাথা
স্থির রাখা কঠিনই বটে। কিন্তু হাতে থাকা মুঠোফোনটাই পুলিশকে জানিয়ে দিতে পারবে আপনার বিপদের কথা। ‘সেল্ফ
প্রোটেক্ট’ নামের এমনই এক অ্যাপ বানিয়েছেন ঢাকার ড্যাফোডিল
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের
তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন।
সাদ্দাম হোসেন জানিয়েছেন, সেবা পেতে মুঠোফোনে অ্যাপটি ইনস্টল করে সক্রিয় রাখতে হবে সব সময়। বিপদের সময় অ্যাপের ‘রাইট’ চিেহ্ন পরপর চারবার চাপ দিলেই নিকটস্থ থানায় পৌঁছে যাবে আপনার বিপদে পড়ার খবর।
অ্যাপটির নির্মাতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ‘সেল্ফ প্রোটেক্ট’ অ্যাপের দুটি অংশের একটি থাকবে ব্যবহারকারীর কাছে, অন্যটি থানায়। এটি ব্যবহার করতে কোনো ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে না। মুঠোফোনে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) চালু থাকলেই বার্তা চলে যাবে থানায়। তবে পুলিশের কাছে থাকা অ্যাপের অংশে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। তবেই বিপদে পড়া মানুষের থেকে দরকারি তথ্যসহ বার্তাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গেই জায়গাটির অবস্থান পর্দায় ভেসে উঠবে।
স্মার্টফোন ছাড়াও সাধারণ ফোনগুলোর জন্য পূর্বনির্ধারিত বার্তা পাঠানোর ব্যবস্থা আছে। নির্দিষ্ট এসএমএস সার্ভার নম্বর থেকে পুলিশের সার্ভারে বার্তা পৌঁছে যাবে।
সহসাই অ্যাপস্টোরে পাওয়া যাচ্ছে না অ্যাপটি। সরকারের অনুমতি মিললেই তবেই মুঠোফোনে ইনস্টল করা যাবে। আপাতত পরীক্ষণের জন্য মেহেরপুর জেলায় ব্যবহার করতে পুলিশ সদর দপ্তর ও অ্যাকসেস টু ইনফরমেশনে (এটুআই) আবেদন করেছেন অ্যাপের নির্মাতা সাদ্দাম।
এই অ্যাপ নিয়ে সাদ্দাম বলেন, ‘শুধু অপরাধীদের ধরিয়ে দিতেই নয়, অপরাধ ঘটার স্থানটি দ্রুত খুঁজে বের করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য অ্যাপটি বানানো হয়েছে।’
সাদ্দাম হোসেন জানিয়েছেন, সেবা পেতে মুঠোফোনে অ্যাপটি ইনস্টল করে সক্রিয় রাখতে হবে সব সময়। বিপদের সময় অ্যাপের ‘রাইট’ চিেহ্ন পরপর চারবার চাপ দিলেই নিকটস্থ থানায় পৌঁছে যাবে আপনার বিপদে পড়ার খবর।
অ্যাপটির নির্মাতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ‘সেল্ফ প্রোটেক্ট’ অ্যাপের দুটি অংশের একটি থাকবে ব্যবহারকারীর কাছে, অন্যটি থানায়। এটি ব্যবহার করতে কোনো ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে না। মুঠোফোনে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) চালু থাকলেই বার্তা চলে যাবে থানায়। তবে পুলিশের কাছে থাকা অ্যাপের অংশে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। তবেই বিপদে পড়া মানুষের থেকে দরকারি তথ্যসহ বার্তাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গেই জায়গাটির অবস্থান পর্দায় ভেসে উঠবে।
স্মার্টফোন ছাড়াও সাধারণ ফোনগুলোর জন্য পূর্বনির্ধারিত বার্তা পাঠানোর ব্যবস্থা আছে। নির্দিষ্ট এসএমএস সার্ভার নম্বর থেকে পুলিশের সার্ভারে বার্তা পৌঁছে যাবে।
সহসাই অ্যাপস্টোরে পাওয়া যাচ্ছে না অ্যাপটি। সরকারের অনুমতি মিললেই তবেই মুঠোফোনে ইনস্টল করা যাবে। আপাতত পরীক্ষণের জন্য মেহেরপুর জেলায় ব্যবহার করতে পুলিশ সদর দপ্তর ও অ্যাকসেস টু ইনফরমেশনে (এটুআই) আবেদন করেছেন অ্যাপের নির্মাতা সাদ্দাম।
এই অ্যাপ নিয়ে সাদ্দাম বলেন, ‘শুধু অপরাধীদের ধরিয়ে দিতেই নয়, অপরাধ ঘটার স্থানটি দ্রুত খুঁজে বের করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য অ্যাপটি বানানো হয়েছে।’
No comments:
Post a Comment