বিমা ব্যবস্থার মাধ্যমে গরিব মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দিতে ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ নামে দিশারি প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির
সঙ্গে গতকাল রোববার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে
যাওয়া প্রকল্পের আওতায় প্রায় এক লাখ পরিবার সেবা পাবে।
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রকল্পটি টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী, মধুপুর ও
ঘাটাইল উপজেলায় বাস্তবায়িত হবে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে সরকার পরিবারপ্রতি
বছরে এক হাজার টাকা প্রিমিয়াম দেবে। আর প্রতিটি পরিবার চিকিৎসার জন্য
সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকার সুবিধা পাবে। গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি
বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপকারভোগীদের নাম নিবন্ধন, স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ,
কার্ডধারী রোগীদের সেবা পেতে সহযোগিতা করা এবং হাসপাতালের খরচ মেটাতে
সাহায্য করবে।
গতকাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষে স্বাস্থ্য অর্থনীতি
ইউনিটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আসাদুল ইসলাম এবং গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স
কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী চুক্তিতে স্বাক্ষর
করেন। অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, পর্যায়ক্রমে সারা
দেশে এই সেবা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে সরকারের।
মোহাম্মদ আসাদুল
ইসলাম জানান, তিনটি উপজেলায় ভূমিহীন, শুধু ভিটেবাড়ি আছে এমন এবং দিনমজুর
শ্রেণির এক লাখ মানুষকে চিহ্নিত করা হয়েছে। রোগের গতিপ্রকৃতি খতিয়ে দেখে
জেলা ও উপজেলায় চিকিৎসা সম্ভব এমন ৫০টি রোগ চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব রোগের
চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ‘ট্রিটমেন্ট প্রটোকল’ও তৈরি করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে তাঁরা এই রোগগুলোর সেবা পাবেন। শুরুর দিকে সরকারি হাসপাতালে
সেবা দেওয়া শুরু হলেও পর্যায়ক্রমে মানসম্পন্ন বেসরকারি হাসপাতালকেও
কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
দিশারি প্রকল্পে ব্যয় করা হবে
স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত উন্নয়ন কর্মসূচির বরাদ্দ থেকে। পরে
সরকারি বরাদ্দ ও সচ্ছল পরিবারের কাছ থেকে প্রিমিয়াম সংগ্রহের মাধ্যমে
অর্থায়ন করা হবে। কর্মসূচিটি তত্ত্বাবধান করার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
নেতৃত্বে একটি আন্তমন্ত্রণালয় স্টিয়ারিং কমিটি এবং স্বাস্থ্যসচিবের
নেতৃত্বে একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। কর্মসূচিটি সার্বিকভাবে
তত্ত্বাবধান করবে মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ সেল।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি,
জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের প্রাদুর্ভাব, নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি—এসব কারণে
চিকিৎসা ব্যয় বেড়েছে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে নিম্নবিত্ত পরিবারের মানুষ
প্রতিনিয়ত আর্থিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। কর্মসূচির একটি উদ্দেশ্য
হচ্ছে, চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে কেউ যেন দরিদ্র হয়ে না পড়ে।
অনুষ্ঠানে
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম,
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক দীন মো. নুরুল হক প্রমুখ।বিমা ব্যবস্থার মাধ্যমে গরিব মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দিতে ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ নামে দিশারি প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির
সঙ্গে গতকাল রোববার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে
যাওয়া প্রকল্পের আওতায় প্রায় এক লাখ পরিবার সেবা পাবে।
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রকল্পটি টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী, মধুপুর ও
ঘাটাইল উপজেলায় বাস্তবায়িত হবে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে সরকার পরিবারপ্রতি
বছরে এক হাজার টাকা প্রিমিয়াম দেবে। আর প্রতিটি পরিবার চিকিৎসার জন্য
সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকার সুবিধা পাবে। গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি
বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপকারভোগীদের নাম নিবন্ধন, স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ,
কার্ডধারী রোগীদের সেবা পেতে সহযোগিতা করা এবং হাসপাতালের খরচ মেটাতে
সাহায্য করবে।
গতকাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষে স্বাস্থ্য অর্থনীতি
ইউনিটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আসাদুল ইসলাম এবং গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স
কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী চুক্তিতে স্বাক্ষর
করেন। অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, পর্যায়ক্রমে সারা
দেশে এই সেবা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে সরকারের।
মোহাম্মদ আসাদুল
ইসলাম জানান, তিনটি উপজেলায় ভূমিহীন, শুধু ভিটেবাড়ি আছে এমন এবং দিনমজুর
শ্রেণির এক লাখ মানুষকে চিহ্নিত করা হয়েছে। রোগের গতিপ্রকৃতি খতিয়ে দেখে
জেলা ও উপজেলায় চিকিৎসা সম্ভব এমন ৫০টি রোগ চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব রোগের
চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ‘ট্রিটমেন্ট প্রটোকল’ও তৈরি করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে তাঁরা এই রোগগুলোর সেবা পাবেন। শুরুর দিকে সরকারি হাসপাতালে
সেবা দেওয়া শুরু হলেও পর্যায়ক্রমে মানসম্পন্ন বেসরকারি হাসপাতালকেও
কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
দিশারি প্রকল্পে ব্যয় করা হবে
স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত উন্নয়ন কর্মসূচির বরাদ্দ থেকে। পরে
সরকারি বরাদ্দ ও সচ্ছল পরিবারের কাছ থেকে প্রিমিয়াম সংগ্রহের মাধ্যমে
অর্থায়ন করা হবে। কর্মসূচিটি তত্ত্বাবধান করার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
নেতৃত্বে একটি আন্তমন্ত্রণালয় স্টিয়ারিং কমিটি এবং স্বাস্থ্যসচিবের
নেতৃত্বে একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। কর্মসূচিটি সার্বিকভাবে
তত্ত্বাবধান করবে মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ সেল।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি,
জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের প্রাদুর্ভাব, নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি—এসব কারণে
চিকিৎসা ব্যয় বেড়েছে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে নিম্নবিত্ত পরিবারের মানুষ
প্রতিনিয়ত আর্থিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। কর্মসূচির একটি উদ্দেশ্য
হচ্ছে, চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে কেউ যেন দরিদ্র হয়ে না পড়ে।
অনুষ্ঠানে
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম,
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক দীন মো. নুরুল হক প্রমুখ।বিমা ব্যবস্থার মাধ্যমে গরিব মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দিতে ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ নামে দিশারি প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির
সঙ্গে গতকাল রোববার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে
যাওয়া প্রকল্পের আওতায় প্রায় এক লাখ পরিবার সেবা পাবে।
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রকল্পটি টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী, মধুপুর ও
ঘাটাইল উপজেলায় বাস্তবায়িত হবে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে সরকার পরিবারপ্রতি
বছরে এক হাজার টাকা প্রিমিয়াম দেবে। আর প্রতিটি পরিবার চিকিৎসার জন্য
সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকার সুবিধা পাবে। গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি
বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপকারভোগীদের নাম নিবন্ধন, স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ,
কার্ডধারী রোগীদের সেবা পেতে সহযোগিতা করা এবং হাসপাতালের খরচ মেটাতে
সাহায্য করবে।
গতকাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষে স্বাস্থ্য অর্থনীতি
ইউনিটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আসাদুল ইসলাম এবং গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স
কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী চুক্তিতে স্বাক্ষর
করেন। অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, পর্যায়ক্রমে সারা
দেশে এই সেবা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে সরকারের।
মোহাম্মদ আসাদুল
ইসলাম জানান, তিনটি উপজেলায় ভূমিহীন, শুধু ভিটেবাড়ি আছে এমন এবং দিনমজুর
শ্রেণির এক লাখ মানুষকে চিহ্নিত করা হয়েছে। রোগের গতিপ্রকৃতি খতিয়ে দেখে
জেলা ও উপজেলায় চিকিৎসা সম্ভব এমন ৫০টি রোগ চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব রোগের
চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ‘ট্রিটমেন্ট প্রটোকল’ও তৈরি করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে তাঁরা এই রোগগুলোর সেবা পাবেন। শুরুর দিকে সরকারি হাসপাতালে
সেবা দেওয়া শুরু হলেও পর্যায়ক্রমে মানসম্পন্ন বেসরকারি হাসপাতালকেও
কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
দিশারি প্রকল্পে ব্যয় করা হবে
স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত উন্নয়ন কর্মসূচির বরাদ্দ থেকে। পরে
সরকারি বরাদ্দ ও সচ্ছল পরিবারের কাছ থেকে প্রিমিয়াম সংগ্রহের মাধ্যমে
অর্থায়ন করা হবে। কর্মসূচিটি তত্ত্বাবধান করার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
নেতৃত্বে একটি আন্তমন্ত্রণালয় স্টিয়ারিং কমিটি এবং স্বাস্থ্যসচিবের
নেতৃত্বে একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। কর্মসূচিটি সার্বিকভাবে
তত্ত্বাবধান করবে মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ সেল।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি,
জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের প্রাদুর্ভাব, নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি—এসব কারণে
চিকিৎসা ব্যয় বেড়েছে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে নিম্নবিত্ত পরিবারের মানুষ
প্রতিনিয়ত আর্থিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। কর্মসূচির একটি উদ্দেশ্য
হচ্ছে, চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে কেউ যেন দরিদ্র হয়ে না পড়ে।
অনুষ্ঠানে
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম,
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক দীন মো. নুরুল হক প্রমুখ।বিমা ব্যবস্থার মাধ্যমে গরিব মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দিতে ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ নামে দিশারি প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির
সঙ্গে গতকাল রোববার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে
যাওয়া প্রকল্পের আওতায় প্রায় এক লাখ পরিবার সেবা পাবে।
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রকল্পটি টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী, মধুপুর ও
ঘাটাইল উপজেলায় বাস্তবায়িত হবে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে সরকার পরিবারপ্রতি
বছরে এক হাজার টাকা প্রিমিয়াম দেবে। আর প্রতিটি পরিবার চিকিৎসার জন্য
সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকার সুবিধা পাবে। গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি
বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপকারভোগীদের নাম নিবন্ধন, স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ,
কার্ডধারী রোগীদের সেবা পেতে সহযোগিতা করা এবং হাসপাতালের খরচ মেটাতে
সাহায্য করবে।
গতকাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষে স্বাস্থ্য অর্থনীতি
ইউনিটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আসাদুল ইসলাম এবং গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স
কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী চুক্তিতে স্বাক্ষর
করেন। অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, পর্যায়ক্রমে সারা
দেশে এই সেবা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে সরকারের।
মোহাম্মদ আসাদুল
ইসলাম জানান, তিনটি উপজেলায় ভূমিহীন, শুধু ভিটেবাড়ি আছে এমন এবং দিনমজুর
শ্রেণির এক লাখ মানুষকে চিহ্নিত করা হয়েছে। রোগের গতিপ্রকৃতি খতিয়ে দেখে
জেলা ও উপজেলায় চিকিৎসা সম্ভব এমন ৫০টি রোগ চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব রোগের
চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ‘ট্রিটমেন্ট প্রটোকল’ও তৈরি করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে তাঁরা এই রোগগুলোর সেবা পাবেন। শুরুর দিকে সরকারি হাসপাতালে
সেবা দেওয়া শুরু হলেও পর্যায়ক্রমে মানসম্পন্ন বেসরকারি হাসপাতালকেও
কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
দিশারি প্রকল্পে ব্যয় করা হবে
স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত উন্নয়ন কর্মসূচির বরাদ্দ থেকে। পরে
সরকারি বরাদ্দ ও সচ্ছল পরিবারের কাছ থেকে প্রিমিয়াম সংগ্রহের মাধ্যমে
অর্থায়ন করা হবে। কর্মসূচিটি তত্ত্বাবধান করার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
নেতৃত্বে একটি আন্তমন্ত্রণালয় স্টিয়ারিং কমিটি এবং স্বাস্থ্যসচিবের
নেতৃত্বে একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। কর্মসূচিটি সার্বিকভাবে
তত্ত্বাবধান করবে মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ সেল।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি,
জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের প্রাদুর্ভাব, নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি—এসব কারণে
চিকিৎসা ব্যয় বেড়েছে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে নিম্নবিত্ত পরিবারের মানুষ
প্রতিনিয়ত আর্থিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। কর্মসূচির একটি উদ্দেশ্য
হচ্ছে, চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে কেউ যেন দরিদ্র হয়ে না পড়ে।
অনুষ্ঠানে
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম,
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক দীন মো. নুরুল হক প্রমুখ।বিমা ব্যবস্থার মাধ্যমে গরিব মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দিতে ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ নামে দিশারি প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির
সঙ্গে গতকাল রোববার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে
যাওয়া প্রকল্পের আওতায় প্রায় এক লাখ পরিবার সেবা পাবে।
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রকল্পটি টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী, মধুপুর ও
ঘাটাইল উপজেলায় বাস্তবায়িত হবে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে সরকার পরিবারপ্রতি
বছরে এক হাজার টাকা প্রিমিয়াম দেবে। আর প্রতিটি পরিবার চিকিৎসার জন্য
সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকার সুবিধা পাবে। গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি
বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপকারভোগীদের নাম নিবন্ধন, স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ,
কার্ডধারী রোগীদের সেবা পেতে সহযোগিতা করা এবং হাসপাতালের খরচ মেটাতে
সাহায্য করবে।
গতকাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষে স্বাস্থ্য অর্থনীতি
ইউনিটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আসাদুল ইসলাম এবং গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স
কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী চুক্তিতে স্বাক্ষর
করেন। অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, পর্যায়ক্রমে সারা
দেশে এই সেবা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে সরকারের।
মোহাম্মদ আসাদুল
ইসলাম জানান, তিনটি উপজেলায় ভূমিহীন, শুধু ভিটেবাড়ি আছে এমন এবং দিনমজুর
শ্রেণির এক লাখ মানুষকে চিহ্নিত করা হয়েছে। রোগের গতিপ্রকৃতি খতিয়ে দেখে
জেলা ও উপজেলায় চিকিৎসা সম্ভব এমন ৫০টি রোগ চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব রোগের
চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ‘ট্রিটমেন্ট প্রটোকল’ও তৈরি করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে তাঁরা এই রোগগুলোর সেবা পাবেন। শুরুর দিকে সরকারি হাসপাতালে
সেবা দেওয়া শুরু হলেও পর্যায়ক্রমে মানসম্পন্ন বেসরকারি হাসপাতালকেও
কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
দিশারি প্রকল্পে ব্যয় করা হবে
স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত উন্নয়ন কর্মসূচির বরাদ্দ থেকে। পরে
সরকারি বরাদ্দ ও সচ্ছল পরিবারের কাছ থেকে প্রিমিয়াম সংগ্রহের মাধ্যমে
অর্থায়ন করা হবে। কর্মসূচিটি তত্ত্বাবধান করার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
নেতৃত্বে একটি আন্তমন্ত্রণালয় স্টিয়ারিং কমিটি এবং স্বাস্থ্যসচিবের
নেতৃত্বে একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। কর্মসূচিটি সার্বিকভাবে
তত্ত্বাবধান করবে মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের ‘স্বাস্থ্য
সুরক্ষা কর্মসূচি’ সেল।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি,
জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের প্রাদুর্ভাব, নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি—এসব কারণে
চিকিৎসা ব্যয় বেড়েছে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে নিম্নবিত্ত পরিবারের মানুষ
প্রতিনিয়ত আর্থিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। কর্মসূচির একটি উদ্দেশ্য
হচ্ছে, চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে কেউ যেন দরিদ্র হয়ে না পড়ে।
অনুষ্ঠানে
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম,
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক দীন মো. নুরুল হক প্রমুখ।
No comments:
Post a Comment